1. motinbishnes@gmail.com : সোনালী সিলেট : সোনালী সিলেট
  2. info@www.sonalisylhet.com : সোনালী সিলেট :
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঢাকা সিলেট মহাসড়ক সংস্কারে ঘোষণা” সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সারওয়ার আলম সিলেট রেলস্টেশনে যাত্রীসেবার মান উন্নত হলেও টিকিট কালোবাজারিদের হাতে ২ মিনিটে টিকিট শেষ হয়ে যায় এটা কোনো সিস্টেম হতে পারে না ডিসি আন্দোলন করেও ঠেকানো যাচ্ছেনা ধোপাজান চলতি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন জগন্নাথপুরে ৪ এমপি প্রার্থী একজোট, ধানের শীষে দিবো ভোট বিমানের মনিটর ভাঙচুর” মদ্যপ ছিলেন শওকত, নারী ক্রুদের সাথেও দুর্ব্যবহার করেন বিশ্বনাথে বিএনপির লুনা ইলিয়াছ ও হুমায়ুন কবিরের সমর্থকদের মধ্যে সং-ঘ-র্ষ মাসুদ রানা সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ৯ লিজিং কোম্পানি অবসায়নের সিদ্ধান্ত নিল সরকার এসএমপির হুশিয়ারি: প্রথমবার তিন হাজার, ২য় বার ৬ হাজার টাকা

প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছিল আয়নাঘর, সব খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

ডিজিটাল ডেস্ক🖊
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আয়নাঘর ছিল জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশে যত আয়নাঘর রয়েছে সব খুঁজে বের করা হবে। এটা ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছিল।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রেস সচিব বলেন, গুম কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী এবং নিরাপত্তা বাহিনী যে তদন্ত করছে তার ভিত্তিতে ধারণা করা যায় যে সারাদেশে ৭০০-৮০০ আয়নাঘর রয়েছে এবং এ ধরনের ঘর আরও বের হচ্ছে। তাতে বোঝা যাচ্ছে যে এটি শুধু ঢাকায় মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছিল। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে স্পষ্ট লেখা আছে, গুম ও খুনের সঙ্গে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরাসরি জড়িত ছিল, তার নির্দেশেই এগুলো হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা তিনটি এলাকায় আয়নাঘর পরিদর্শন করি। তার মধ্যে দুটি র‌্যাবের, আর একটি ডিজিএফআই’র। সেখানে বন্দিদের কীভাবে রাখা হতো, নির্যাতন করা হতো, কীভাবে সময় কাটিয়েছেন, কেউ কেউ সেখানে ৭-৮ বছর কাটিয়েছেন, তার বর্ণনা আসলে প্রকাশ করার মতো না। এই পরিদর্শনে এগুলো প্রকাশ পায়। প্রধান উপদেষ্টা প্রতিটি স্পটে গিয়েছেন। সেখানে যারা বন্দি ছিলেন তারা তাদের সঙ্গে হওয়া ঘটনাগুলো প্রধান উপদেষ্টাকে বর্ণনা করেছেন।

শফিকুল আলম বলেন, আয়নাঘরের আলামত নষ্ট করা হয়েছে কিনা সেটা গুম কমিশন দেখছে। যে মামলাগুলো হচ্ছে সেগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটররা দেখছেন। প্রত্যেকটি আয়নাঘর এভিডেন্স হিসেবে সিলগালা করা থাকবে।

কারণ, আমাদের লিগ্যাল প্রসেসে এগুলো সময় লাগবে। গুম কমিশন বলবে আলামত আদৌ নষ্ট হয়েছে কিনা। কিছু কিছু জায়গা দেখেছি যে প্লাস্টার করা হয়েছে। কিছু  জায়গায় রুম ছোট ছিল, দেয়াল ভেঙে বড় দেখানো হয়েছে। এসব বিষয় গুম কমিশন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল দেখবে।

বিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট