1. motinbishnes@gmail.com : সোনালী সিলেট : সোনালী সিলেট
  2. info@www.sonalisylhet.com : সোনালী সিলেট :
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আ.লীগ অপকর্ম করলে ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ৩৯ বাংলাদেশি ঢাকায় উচ্চকক্ষের পিআর নিয়ে কমিশনের বৈঠকে উত্তেজনা, পরে কোলাকুলি মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে ‘রিমেম্বারিং জুলাই’ শীর্ষক ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন সম্পন্ন ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে কর্মচারীর মৃত্যু ১০ আগস্ট খসড়া, ৩১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি সুনামগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরুষ্কার বিতরণ বিদেশি মেডিকেল টিমের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য সুসংবাদ টাঙ্গুয়ার হাওরে অবৈধ হাউসবোট জব্দের নির্দেশ

চা দিতে দেরি হওয়ায় হোটেল কর্মচারী খুনের ঘটনায় প্রধান আসামী আব্বাস গ্রেফতার

সোনালী ডিজিটাল ডেস্ক🖊
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

 

সিলেট নগরীর কাজিরবাজারে চা দিতে দেরি হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হোটেল কর্মচারী খুনের ঘটনায় প্রধান আসামী আব্বাসকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় জড়িত আব্বাস মিয়ার ছেলেরা পলাতক রয়েছে।

রোববার (১৩ জুলাই) বিকেলে নগরীর কাজির বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানাপুলিশ।

কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক জানান, হোটেল কর্মচারী রুমন খুনের ঘটনায় ৫ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ২ থেকে ৩ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ প্রধান আসামী আব্বাসকে গ্রেফতার করেছে এবং বাকি আসামীদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

প্রসঙ্গত, সিলেটে হোটেলে চা দেওয়াতে দেরি হওয়াকে কেন্দ্র করে রোববার (১৩ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে হোটেল কর্মচারী রুমন খুন হন। নিহত হোটেল কর্মচারী সিলেটের দক্ষিণ সুরমা জালালপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড সব্দলপুর গ্রামের মৃত তখলিছ মিয়ার ছেলে মো. দিনার আহমদ রুমন (২২)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নগরীর কাজিরবাজার তোপখানা এলাকার বাসিন্দা আব্বাস মিয়া সকালে নাস্তা করতে কাজির বাজারে আসেন। তিনি প্রায়ই সকালে কাজিরবাজারে নাস্তা করতে আসেন।

সকালে তিনি জব্বার মিয়ার হোটেলে এসে প্রথমে পরটা-ভাজি খান তারপর তিনি রুমনকে ডাক দিয়ে চায়ের অর্ডার দেন। এসময় চা দিতে দেরি হলে রুমনের সাথে আব্বাস মিয়ার বাকবিতন্ডা শুরু হয়।

এ সময় দোকানে থাকা লোকজন ও দোকান মালিক মিলে আব্বাস মিয়াকে শান্ত করলেও দোকান কর্মচারী রুমনের বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে আব্বাস মিয়া তার ছেলেদের ফোনকল দিয়ে ঘটনাস্থলে ঢেকে আনেন। ছেলেরা এসে দোকানের কর্মচারী রুমনকে জিজ্ঞাসা করলে রুমন প্রতিউত্তরে তর্কাতর্কি করে।

এ সময় আব্বাস মিয়ার ছেলেরা রুমনকে মারধর করতে থাকেন এবং ছোট ছেলে রোহান থাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে স্থানীয়রা রুমনকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট