1. motinbishnes@gmail.com : সোনালী সিলেট : সোনালী সিলেট
  2. info@www.sonalisylhet.com : সোনালী সিলেট :
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫, ০৪:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দায়িত্ব সম্পূর্ণ করেই সরকারকে যেতে হবে, মাঝপথে চলে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই মে মাসের ২৪ দিনে এল সোয়া ২ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স ড. ইউনূস জুন মাসের ৩০ তারিখের পর একদিনও ক্ষমতায় থাকবেন না: প্রেস সচিব সিলেটে পাঁচ লাখ টাকার ভারতীয় ক্রীমসহ একজন গ্রেফতার সুনামগঞ্জে স্কাউটসের উদ্যোগে গবেষণা ও মূল্যায়ণ ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ বিষয়ক আলোচনা সভা সম্পন্ন সর্বদলীয় বৈঠক ডাকলেন প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা রাখতে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দেয়ার দাবি বিএনপির নির্বাচনের আগে সংস্কারের দাবি জামায়াতের সুনামগঞ্জে বিনামূল্যে চক্ষু রোগীদেরকে সেবা দিল এনজিও পদক্ষেপ

প্রশাসনের সহযোগিতা চান ব্রিকফিল্ডের স্বত্বাধিকারী অসহায় কাঁচা মিয়া

অনলাইন ডেস্ক🖊
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৭৭ বার পড়া হয়েছে

 

গোলাপগঞ্জ মজিদপুর এর বাসিন্দা  মেসার্স হাজ্বী শুকুর মিয়া ব্রিকফিল্ডের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ  কাচা মিয়া জানান উনার বাবার প্রতিষ্ঠান এই ব্রিকফিল্ড  ২০১৪ইং সালে আমার বাবা মারাগিয়েছেন প্রায় ২যুগ ধরে আমি উক্ত প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছি।আমার এখানে অনেক লেবার দুইশ থেকে তিনশত শ্রমিক  আছে তারা আমার এই ব্রিকফিল্ডে কাজ করে তাদের জীবন,জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।

ব্রিক ফিল্ড বন্ধ থাকায় অসহায় সাধারণ শ্রমিকরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। মানবেতর জীবন-যাপন করছেন তাঁরা। কয়েক মাস ধরে মানুষের কর্মসংস্থানের বন্ধ থাকার ফলে এখানকার অর্থনৈতিক অবস্থায় চরম সংকট দেখা দিয়েছে ব্রিক ফিল্ডের স্বত্বাধিকারী কাচা মিয়ার। মানুষের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করা এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই ব্রিক ফিল্ড বন্ধ থাকার ফলে শ্রমিক ও ব্যবসায়ী ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছেন। একই সাথে বেকার হয়ে পড়েছে প্রায় কয়েক সহ¯্রাধিক শ্রমিক। দুই যুগের উপরে চলমান এই ব্রিক ফিল্ড বন্ধ থাকায় বর্তমানে ওই শ্রমিকগুলো অনাহারে আর অর্ধাহারে দিনযাপন করছে।

তিনি আরও জানান অদ্য আমি একটা জায়গা চুক্তিনামা করেছি কাগজে কলমে বৈধ্য মৌরশি-সূত্রে  উক্ত জায়গার মালিক নাসির মিয়া এবং এরই মধ্যেই নাসির মিয়া আমাকে বলল এখানে একটা পুকুর বানানোর জন্য নদীর পারের জায়গা এই মহুর্তে ভেঙ্গে  যায় এখন ক্ষেত করিয়া ঠিকমত চলতে পারতেছিনা ছেলে,মেয়ে নিয়া । আমরার পুকুর দেয়ার সামর্থ নাই, আপনি যদি এই যায়গাটার মাঠি নিয়ে একটা পুকুর তৈরি করে দিতেন তাহলে আমরা ছেলে,মেয়ে নিয়ে এখানে মাছ চাষ করে কিছু উপার্জন করে চলতে পারতাম।

এই কথার উপর আমি তাদের সাথে একটি চুক্তি পত্র করে আমি মাছ চাষের উপযোগি করে একটি মাছ চাষের ফিশারী পুকুর তৈরির জন্য কাজে হাত দেই ।এই মুহুর্থে এসিলেন স্যার মহোদয় ও তসিলদার স্যার উনারা আসিয়া আমার কাজটা বন্ধ করে দেন এবং আমার উপর একটা মামলা করছেন পরিবেশে আরও হুমকি দেন যে, তুমি যদি এখান থেকে মাঠি উঠাও ব্যবসা চালাও  তাহলে বুলডোজার দিয়ে ব্রিকফিল্ড ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভেঙ্গে  ফেলব ,তুমি তোমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখ।

তখন সময় থেকে আজ দু-মাস যাবৎ আমার ব্যবস্যা বন্ধ এই শ্রমিকের বেতন আমি কিভাবে দেই আর তারা যে অগ্রিম টাকাগুলো নিয়েছে এই টাকাটা কিভাবে আমি উদ্ধার করি।শ্রমিকরা বলতেছে আমরা অগ্রিম টাকা ফেরত দিতে পারবনা না আপনি  আমাদের কাজ দেন কাজ করে আমরা আপনার টাকা পরিশোধ করব ।এখন আমি মাঠি দিতে পারতেছিনা যার কারণে আমার কাজও নাই।আমি বিভিন্ন পতিত জায়গায় মাঠি কাঠতে গেলেও সেখানে বাধাঁ।

গত ৫ই আগষ্ঠের পর ৭ই আগষ্ঠ২৪ইং সন্ধায় একদল এসে বলল আমরারে যদি টাকা পাচঁলক্ষ দেন তাহলে আপনি শান্তিতে নিরাপদে ব্যবসা করিতে পারিবেন ।এটা এলাকার সবাই জানে ।এদের এলাকার মানুষ ধরতে চাইলে ওরা গাড়ি চালিয়ে পালিয়ে যায় যা ধরা সম্ভব হয়নি।এর পর থেকে আমার উপর নির্যাতন চলছে। আমি সরকারিভাবে সব দিকে বৈধ্য, আমি  সরকারের টেক্স,ভেট,রিটার্ন ও দিয়ে আসছি এর পরেও আমি নিরাপদে নাই।

তিনি আরও জানান এরা আমারে মাঠি কাঠতে দেয় বাধাঁ আবার সেনাবাহিনী ও দেয় বাধাঁ।আমি সেনাবাহিনীকে বললাম আপনারা আমাকে লিখিত লিগ্যাল নোটিশ দেখান আমি কাজ বন্ধ রাখব তাও দেননা।আমিতো এমনি কাজ বন্ধ রাখছি উনারে শুধু আমাকে মৌক্ষিক  নোটিশ দেন শ্রমিকদের বাধাঁ হুমকি-ধুমকি দেন,ড্রাইভারদের ধরে নিতে চান এই সমস্যার জর্জরিত অবস্থায় আমি আছি কিন্তু সেনাবাহীনি আমাকে লিখিত কোন নোটিশ দেননা।

আমি হয়তো ব্যবসা বন্ধ করে দিলাম আমি কোনরকম চলতে পারব কিন্তু এইযে দুইশ,তিনশ শ্রমিকদের কর্মসংস্থান তিনশ মানুষের সাথে আরও দুইহাজার সদস্য সমপৃক্ত আছে।তারা ছয় মাস কাজ করলে একবছর চলতে পারে এটা একটা সিজনি ব্যবসা। আমার দেশবাসি ও প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন যে, আমি যেন ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারি শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের সু-ব্যবস্থা করে তারা যেন চলতে পারে এটাই আমার আবেদন।

অসহায় হয়ে পড়েছেন শ্রমিকরা। বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি জোড়ালো আহ্বান জানিয়ে তিনি আশা ব্যক্ত করেন প্রশাসন শ্রমিকদের কথা বিবেচনায় এনে পদক্ষেপ নিবেন। শ্রমিক অধ্যুষিত বাঘা বসবাসরত মানুষের একমাত্র কর্মস্থল এই ব্রিক ফিল্ড । কাচা মিয়া অভিযোগ করে বলেন, মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। তাই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও জানান তিনি।

তিনি জানান  আমার এই মুহুর্থে শ্রমিকদের অগ্রিম দেয়া আছে বাষট্টি লক্ষ  দুমাসে কাজ বন্ধ থাকায় ক্ষতি প্রায় ষাঠলক্ষ আমার প্রতিষ্ঠান বন্ধ তাই আমি ক্ষতিগ্রস্থ। জায়গার মালিক বলেন জায়গা চুক্তিনামা করেছি কাগজে কলমে বৈধ্য মৌরশি-সূত্রে উক্ত জায়গার মালিক আমি নাসির মিয়া এবং এরই মধ্যেই একটা পুকুর বানানোর জন্য কাচা মিয়ার সঙ্গে চুক্তি হয়। নদীর পারের জায়গা এই মহুর্তে ভেঙ্গে যায় এখন ক্ষেত করিয়া ঠিকমত চলতে পারতেছিনা আমার পুকুর দেয়ার সামর্থ নাই, আপনি যদি এই জায়গাটার মাঠি নিয়ে একটা পুকুর তৈরি করে দিতেন তাহলে আমি এখানে মাছ চাষ করে কিছু উপার্জন করে চলতে পারতাম।

এই কথার উপর কাচা মিয়া তাদের সাথে একটি চুক্তি পত্র করে মাছ চাষের উপযোগী করে একটি মাছ চাষের ফিশারী পুকুর তৈরির জন্য কাজে হাত দেন। প্রায় ৩ফুট মাটি কাটার পর গোলাপগঞ্জ থানার এ্যাসিল্যান্ড তসিলদার আসিয়া কাজটা বন্ধ করে দেন। কিছু কুচক্র মহল প্রশাসনকে ভূল বুজিয়ে হয়রানীর হচ্ছেন কাচা মিয়া।পুকুর খনন করার প্রায় দু,ফুটের মত মাটি কাঠার পরেই টিউনু স্যারের বাধাঁ আসে আমাদের আর পুকুর তৈরি করা সম্ভব হয়নি।

নাসির ও কাচা মিয়ার আকুল আবেদন নির্যাতন বন্ধের ও ব্যবসার সুযোগ করে শ্রমিকদের কাজ করার সুযোগ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সরকারের উর্ধ্বতন মহলের প্রতি আহ্বান তাদের উপর অন্যায় নির্যাতন বন্ধের ও পূনরায় ব্যবসার এবং শ্রমিকদের কাজর সুযোগ প্রদান করার জন্য প্রশাসন ও প্রধান উপদেষ্টার সহযোগিতা, সূ-দৃষ্টি একান্ত কামনা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট