1. motinbishnes@gmail.com : সোনালী সিলেট : সোনালী সিলেট
  2. info@www.sonalisylhet.com : সোনালী সিলেট :
শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন

সিলেটে ভাঙচুর ও লুটপাটে জড়িত ১৮ জন আটক

সিলেট প্রতিনিধি🖋
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৮১ বার পড়া হয়েছে

 

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে লুন্ঠিত জুতা বিক্রির সূত্র ধরে মামুনুল হক নামে একজনকে আটক করা হয়। এরআগে সোমবার সন্ধ্যায় ৩ জন এবং ২৪ ঘন্টায় মোট ১৮ জনকে আটক করা হয়েছে।

আটরা হলেন, সিলেট নগরের শিবগঞ্জ সাদিপুর এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে মামুনুল হক, কাজীটুলা এলাকার মো. রাজা মিয়ার ছেলে মো. রাজন (১৯) ও আরব আলীর ছেলে ইমন (১৯), দ্বীন ইসলামের ছেলে মো. রাকিব (১৯), সাদ আহমদের ছেলে মিজান আহমদ (৩০), সওদাগরটুলা এলাকার মৃত আবুল বাশার মিয়ার ছেলে মো. আব্দুল মোতালেব (৩৫), গোয়াইটুলা এলাকার লিয়াকত আলীর ছেলে সাব্বির আহমদ (১৯), কোম্পানীগঞ্জের ফরিদ মিয়ার ছেলে জুনাইদ আহমদ (১৯), মিরের ময়দানের মৃত মোস্তফা মিয়ার ছেলে মো. রবিন মিয়া (২০), শাহী ঈদগাহ এলাকার মো. মহছন আহমদের ছেলে মোস্তাকিন আহমদ তুহিন (১৯), দরগাহ গেইট এলাকার আব্দুল ছাত্তারের ছেলে মো. দেলোয়ার হোসেন (৩০), শেখঘাট এলাকার শামীম আহমদের ছেলে মো. রিয়াদ (২৪), বালুচর নতুন বাজার এলাকার দুলাল মিয়ার ছেলে মো. তুহিন (২৪), বটেশ্বর বাজারের সেলিম রেজার ছেলে আল নাফিউ (১৯) এবং নোয়াখালীর চাদমিল থানার পশ্চিম নাহার কিল গ্রামের সৈয়দ আলতাফ মানিকের ছেলে সৈয়দ আল আমিন তুষার (২৯), বিয়ানীবাজার উপজেলার গোবিন্দ্রশ্রী গ্রামের মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে মো. সোহেল খান (৪২), সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার সিদ্দরপাশা গ্রামের শাহ নূর মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া রুপন (৩৫), বিশ্বনাথ উপজেলার জানাইয়া গ্রামের মৃত নন্দন মালাকারের ছেলে অরুন মালাকার (৩৫)।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৫টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক।

তিনি বলেন, সিলেট নগরে কেএফসি, বাটার শো-রুম, পিৎজা হাটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় গত ২৪ ঘন্টায় ১৮ জনকে আটক করা হয়।সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া লুটপাটের ভিডিওচিত্র পর্যালোচনা করে জড়িতদের আটক অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

তিনি আরও বলেন, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় বাটা ও কেএফসি কর্তৃপক্ষ এখনো মামলা করেননি। তবে ভাঙচুরকৃত রয়েল মার্ক হোটেলের ম্যানেজার (অপারেশন) মো. আব্দুল মতিন বাদি হয়ে অজ্ঞাত ৩০/৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।

এদিকে, ইউনিমার্ট শো-রুমে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় ডেপুটি ম্যানেজার (মার্কেটিং) সৈয়দ ইশতিয়াক আহমদ সাধারণ ডায়েরী করেছেন বলে জানিয়েছেন এসএমপির এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট