1. motinbishnes@gmail.com : সোনালী সিলেট : সোনালী সিলেট
  2. info@www.sonalisylhet.com : সোনালী সিলেট :
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
জুলাই বিপ্লবের পর গত রাতটি ছিল সবচেয়ে কঠিন: তাসনিম জারা ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: উপদেষ্টা রিজওয়ানা সাম্য হত্যা মামলায় সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা ড. ইউনূসের উদ্দেশে ফারুক আপনি ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন, আপনার পদত্যাগ চাই না সিলেটে অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সংঘর্ষ ভারতের নদীর পানি পাকিস্তান পাবে না : হুঁশিয়ারি মোদির অধ্যাপক ইউনূস পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন: বিবিসি বাংলাকে নাহিদ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল ৪৮ ঘণ্টার জন্য আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা ইশরাকের টানা ৫ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না সিলেটের যেসব এলাকায়

রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে অংশ নেওয়া আশুগঞ্জের যুবক নিহত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি🖊
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

 

রুশ বাহিনীর হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার মো. আকরাম হোসেন নামে এক তরুণের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তার বাড়ি উপজেলার লালপুর ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামে। তার এক সহযোদ্ধা মোবাইল ফোনে পরিবারকে এ তথ্য জানিয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। 

নিহত আকরামের বাবা মোরশেদ মিয়া ছেলের বরাত দিয়ে জানান, রাশিয়ার সেনাবাহিনীর সদস্যরা কথা না শুনলে মারধর করতেন।

গত কয়েক দিন আগে ছেলে জানিয়েছিলেন, রাশিয়ায় তার ব্যাংক হিসাবে চার লাখ টাকা জমা হয়েছে।

তিনি জানান, কম্পানিতে ভালো বেতন না পাওয়ায় দালালদের প্রলোভনে পড়ে গত আড়াই মাস আগে চুক্তিভিত্তিক যোদ্ধা হিসেবে আকরাম যোগ দেন রুশ সেনাবাহিনীতে। শর্ত ছিল, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সম্মুখসারিতে থাকার। এতে পরিবারের পক্ষ থেকে নিষেধ করা হলে আকরাম জানিয়েছেন, তার আর ফিরে আসার উপায় নেই।

তিনি আরো বলেন, ‘গত রবিবার বেলা ১১টার দিকে ছেলের সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয়। পরিস্থিতি ভালো না বলে জানিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার মাগরিবের নামাজের পর রাশিয়া থেকে ফোন করে একজন জানান ইউক্রেনের হামলায় আকরাম নিহত হয়েছেন।’

স্থানীয় লোকজন ও নিহত তরুণের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আকরামের এক বোনের বিয়ে দিতে গিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন তার বাবা মোরশেদ মিয়া।

পরে ছেলে আকরাম নরসিংদীর পলাশ উপজেলার আমতলীর একটি ট্রেনিং সেন্টারে ওয়েল্ডারের কাজ শেখেন। ঋণ করে প্রায় আট মাস আগে তাকে রাশিয়ায় পাঠানো হয়।

আকরামের মা মোবিনা বেগম বলেন, ‘ছেলের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হতো। ১৩ এপ্রিল থেকে পরিবারের সঙ্গে আকরামের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। রাশিয়ায় পরিচিতজনেরাও তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না।

তিনি দ্রুত লাশ দেশে আনার দাবি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট